বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে মুক্ত বুদ্ধি চর্চার কেন্দ্র-শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি
সৈয়দা গুলে জান্নাত দিপু , নেত্রকোনা ঃ শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয় শুধু বিদ্যালয় নয়, এটি আবেগ ও ভালবাসার নাম। ৭৫-এ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্ব-পরিবারে হত্যার পর শেখ হাসিনা যে ভাবে বিশ্বনেত্রী হয়ে উঠেছেন, তা একদিন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষনা হবে। তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে মুক্ত বুদ্ধি চর্চার কেন্দ্র। এখানে ছাত্র-ছাত্রীরা শুধু লেখাপড়ার জন্য নয়। শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতি সহ বিভিন্ন বিষয়ে গবেষনা করে প্রশিক্ষণলব্ধ জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে তারা দেশ ও জনগনের কল্যাণে কাজ করতে হবে। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নিজেদেরকে দক্ষ নাগরিক করে হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
তিনি বলেন, দেশের উন্নয়ন চাইলে নৌকায় ভোট দিতে হবে, সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ মুক্ত বাংলাদেশ চাইলে নৌকায় ভোট দিতে হবে, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ চাইলে নৌকায় ভোট দিতে
হবে, সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ চাইলে নৌকায় ভোট দিতে হবে। অন্যথায় বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকান্ড থমকে যাবে, দেশ আবারো সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের দিকে ধাবিত হবে। তিনি স্মার্ট বাংলাদেশে বিনিমার্ণে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরকে ভালোভাবে পড়াশুনা করে নিজেদেরকে দক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার উপর গুরুত্বারোপ করেন।
তিনি আজ রবিবার দুপুরে নেত্রকোনায় শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষনে এসব কথা বলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. গোলাম কবীর-এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে
বক্তব্য রাখেন শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী এমপি,কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল এমপি,সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য হাবিবা রহমান খান শেফালী, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব সাজ্জাদুল হাসান, শেখ হাসিনা
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকল্প পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) আনিস মাহমুদ, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এডভোকেট অসিত সরকার সজল, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট আমিরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট শামছুর রহমান লিটন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. সুব্রত কুমার আদিত্য, ইংরেজী বিভাগের চেয়ারম্যান হাফসা আক্তার ও শিক্ষার্থী ইলিন জাহান উর্মি প্রমুখ।
এর আগে শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষ্যে প্রধান অতিথি একটি বিশালাকার কেক কাটেন। আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ মঞ্চে বসে ছাত্র-ছাত্রীদের পরিবেশিত মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়, দেশ
ও জাতির সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। বিকাল সাড়ে ৪টায় তিনি নেত্রকোনা সরকারী কলেজে ছাত্র, শিক্ষক ও অভিভাবক
সমাবেশে যোগদান করেন।
Muchas gracias. ?Como puedo iniciar sesion?
cheapest priligy uk Methanol can also be used, but this is toxic, and excess must be removed before ingestion