জাতীয়

জেএসএস ও ভোরের আলোর উদ্যোগে বিজয় দিবস-২০২৪ উদযাপন

জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা-জেলা ইউনিট কিশোরগঞ্জ ও ভোরের আলো সাহিত্য আসরের যৌথ উদ্যোগে বিজয় দিবস-২০২৪ এর ওপর আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা শেষে বিশেষ দু’আর ব্যবস্থা করা হয়। সোমবার (১৬ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় কিশোরগঞ্জ মডেল থানা সংলগ্ন মডার্ন ডেন্টাল রুমে এই কর্মসূচি পালিত হয়।

এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা সাংবাদিক সংস্থার সভাপতি সাংবাদিক শফিক কবীর।
সাংবাদিক সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মোঃ ফারুকুজ্জামান এর সঞ্চালনায় এতে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাংবাদিক সংস্থার কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সিনিয়র ভাইসপ্রেসিডেন্ট মোঃ রেজাউল হাবিব রেজা, বিশেষ অতিথি ছিলেন জিটিভির জেলা প্রতিনিধি মনিরুজ্জামান খান চৌধুরী সোহেল, কালের কন্ঠ পত্রিকার স্টাফ শিমুল মাহমুদ, নান্দাইল প্রেসক্লাবের সহসভাপতি ও দি নিউনেশন পত্রিকার নান্দাইল প্রতিনিধি প্রফেসর মাহবুবুর রহমান বাবুল, সাংবাদিক সংস্থার জেলা কমিটির সহসভাপতি ও ভোরের আলো সাহিত্য আসরের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল হক সাদী, প্রধানশিক্ষক মোঃ মতিউর রহমান,গুজাদিয়া সরকারি প্রাইমারী স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো: হেলাল উদ্দিন আকন্দ, সিএনএন বাংলাটিভির প্রতিনিধি মোঃ হুমায়ুন কবির,সাংবাদিক খায়রুল ইসলাম,

ভোরের আলোর উপদেষ্টা ডাঃ মো: হিরা মিয়া, কিশোরগঞ্জ সংস্কৃতি মঞ্চের সভাপতি মো: জিয়াউর রহমান, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার জেলা ইউনিটের যুগ্মসম্পাদক, নিউজসেভেনটিন বিডিডটকম এর সম্পাদক ও নতুনদিন পত্রিকার প্রতিনিধি মো: আবুসাঈদ, ভোরের আলোর সাংগঠনিক সম্পাদক শিল্পী জহিরুল হাসান রুবেল, সাংস্কৃতিক সম্পাদক শিল্পী মাজহারুল ইসলাম, কবি ও সাহিত্যিক মো: মাহফুজুর রহমান, সাহিত্য সম্পাদক মর্তুজা জামাল, বাউল শিল্পী মো: কবির হোসেন, ভোরের আলোর সদস্য সাদিয়া জাহান রেজা ও নাদিয়া জাহান রেজা।

অনুষ্ঠানে দেশাত্মবোধক গান, ছড়া,কবিতা ও সমকালীন জাতীয় ইস্যু নিয়ে আলোচনায় প্রাণবন্ত ছিলো। বক্তাগণ ১৯৭১ সনের যুদ্ধ ও ২৪ এর অভ্যুত্থান এর বিশ্লেষণ নিয়ে বলেনঃ একাত্তর ও চব্বিশ নিয়ে যুদ্ধ চেতনার ভিন্নতা রয়েছে। বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন আর একটি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে আন্দোলন নিতান্তই তারতম্যশীল। আমাদের সৃজনশীলতা যদি মানুষের কল্যাণে হয়, শান্তির কারণ হয় তবে এটাই বিজয়। আর অশান্তির কারণ হলে এটা বিপর্যয়। তাই আমাদের সাংবাদিকতা বা অপরাপর লেখনি পরিশুদ্ধ হওয়া চাই। বিভ্রান্তিমুক্ত নৈতিকতা অর্জনই বিজয়ের মূল প্রতিধ্বনি।

অনুষ্ঠান শেষে দেশমাতৃকার জন্য শাহাদাত বরনকারী শহীদদের জন্য বিশেষ মোনাজাত করা হয়।