সিলেট, সুনামগঞ্জকে দুর্গত এলাকা ঘোষণা করে ত্রাণ ও উদ্ধার তৎপরতায় রাষ্ট্রের সর্বশক্তি নিয়োগ করুন
স্মরণকালের সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতিতে সিলেট- সুনামগঞ্জ জেলা। চোখের সামনে রাতারাতি তলিয়ে যাচ্ছে ঘর-বাড়ি,ভিটে-মাটি। তলিয়ে যাচ্ছে ঘরের আসবাবপত্র, গবাদি পশু-পাখি। শিশু সন্ত্বানকে নিয়ে কেউ খাট বিছানায় বসে, কেউ পানির উপরেই দাঁড়িয়ে দিনরাত পাড় করছেন। নেই ঘুম, নেই খাওয়া-দাওয়া। আকাশে মেঘের গর্জন আর প্রবল বর্ষণ শুধু ঘরবাড়ি নয়, তলিয়ে দিচ্ছে সমস্ত আশা স্বপ্ন। বোরো ফসল হানি, তবুও মানুষ আশা নিয়েছিল, কষ্ট করে দিন পাড় করবে। আবার গুছিয়ে নিবে সামনের ফসলে। এখন আর গোছানোর স্বপ্ন নয়,বেঁচে থাকার সংগ্রামটাই এখন মুখ্য। ঘরের সম্পদ যা ছিল, সব ভেসে যাচ্ছে। ভেসে যাওয়ার উপক্রম জীবনগুলিও। কোনরকমে এই ভেসে যাওয়া থেকে নিজেদের রক্ষা করছে। শিশু সন্ত্বানকে পাতিলে ভাসিয়ে দিয়ে,স্ত্রীকে কাঁধে নিয়ে, সাঁতরাতে সাঁতরাতে জীবন রক্ষা করার চেষ্ঠা চলছে।
এরকম একটি পরিস্থিতিতেও সরকার এই অঞ্চলকে এখনো দুর্গত অঞ্চল ঘোষণা করে নি। দুর্গত মানুষগুলিকে উদ্ধারের জোরালো উদ্যোগ গ্রহণ করে নি। সেনাবাহিনী নেমেছে বলে দেখা যাচ্ছে। কিন্তু তা খুব সীমিত পরিসরে। উদ্ধার তৎপরতার জন্য পর্যাপ্ত নৌকা প্রয়োজন। সেটার প্রচন্ড ঘাটতি। নেই পর্যাপ্ত ত্রাণের উদ্যোগ। বিশুদ্ধ পানির রয়েছে যথেষ্ট অভাব। পানির অভাবে এমনিতেই অসুস্থ হয়ে পড়ছে বন্যার্ত মানুষেরা। নেই শুকনো খাদ্যের যোগান। ফলে অনাহারে কাটছে বন্যার্ত মানুষদের জীবন।
এই সময়ে সরকারের উচিত সমস্ত কাজের চেয়ে বন্যা দুর্গত মানুষের সমস্যাকে প্রাধান্য দেয়া। রাষ্ট্রের সর্বশক্তি দিয়ে অসহায় মানুষগুলির পাশে দাঁড়ানো। সরকারী উদ্যোগের সাথে বেসরকারি উদ্যোগ থেকেও পর্যাপ্ত
2h0beu
I really like the way you break down complex topics in your blog. Looking forward to reading more from you.
I am curious to find out what blog system you are using? I’m having some minor security issues with my latest website and I’d like to find something more secure. Do you have any solutions?
I’ve recently started a website, the information you offer on this web site has helped me greatly. Thanks for all of your time & work.